Skip to content

কী ভয়াবহ নির্জন রূপ তোমাকে দিল তারা

  • 1
    ছড়িয়ে চলে স্বপ্নের বীজ।
  • 17
    স্থুল হাতে ব্যবহৃত হয়ে-
  • 18
    রূপ কেন নির্জন দেবদারু দ্বীপের নক্ষত্রের ছায়া চেনে না!
  • 19
    পৃথিবীর সেই মানুষীর রূপ?
  • 20
    কোনো দূর নির্জন নীলাভ দ্বীপ;
  • 21
    আমি হারিয়ে যাচ্ছি সুদূর দীপের নক্ষত্রের ছায়ায় ভিতর;
  • 22
    অবাক হযে ভাবি, আজ রাতে কোথায় তুমি?
  • 23
    পৃথিবীর সমস্ত রূপ অমেয় তিমির মৃতদেহের দুর্গন্ধের মতো
  • 24
    তোমার মুখের রূপ রক্ত নয়
  • 25
    যেন তোমাকেও সৃষ্টি করছি।
  • 26
    যেন আমিও আগুন বাতাস জল
  • 27
    আগুন বাতাস জল: আদিম দেবাতারা তাদের বঙ্কিম পরিহাসে আমাকে দিল লিপি রচনা করবার আবেগ:
  • 28
    তোমার সংস্পর্শের মানুষের রক্তে দিল মাছির মতো কামনা।
  • 29
    আগুন বাতাস জল: আদিম দেবতারা তাদের সর্পিল পারিহাসে তোমাকে দিল রূপ
  • 16
    মাংস নয় কামনা নয়
  • 15
    ব্যবহৃত ব্যবহৃত ব্যবহৃত;
  • 2
    যেখানেই যাই আমি সেই সব সমুদ্রের উল্কায় উল্কায়
  • 3
    ব্যবহৃত–ব্যবহৃত!
  • 4
    ব্যবহৃত হয়ে-
  • 5
    ‘ব্যবহৃত–ব্যবহৃত হয়ে নরকের মাংস হয়ে যায়?’
  • 6
    অন্ধকার সমুদ্র স্ফীত হয়ে উঠল যেন;
  • 7
    চারদিককার অট্টহাসির ভিতর
  • 8
    আদিম দেবতারা হো হো করে হেসে উঠল;
  • 9
    কেমন স্বাভাবিক, কী স্বাভাবিক!
  • 10
    নিশীথ দেবদারু দ্বীপ;
  • 11
    একটা বিরাট তিমির মৃতদেহ নিয়ে
  • 12
    স্থুল হাতে ব্যবহৃত হয়ে তবু
  • 13
    আগুন বাতাস জল: আদিম দেবতারা তাদের বঙ্কিম পরিহাসে রূপের বীজ ছড়িয়ে চলে পৃথিবীতে
  • 14
    হো হো করে হেসে উঠলাম আমি!
  • 30
    কী ভয়াবহ নির্জণ রূপ তোমাকে দিল তারা
  1. 1
  2. 2
  3. 3
  4. 4
  5. 5
  6. 6
  7. 7
  8. 8
  9. 9
  10. 10
  11. 11
  12. 12
  13. 13
  14. 14
  15. 15
  16. 16
  17. 17
  18. 18
  19. 19
  20. 20
  21. 21
  22. 22
  23. 23
  24. 24
  25. 25
  26. 26
  27. 27
  28. 28
  29. 29
  30. 30
কী ভয়াবহ নির্জন রূপ তোমাকে দিল তারা
তোমার মুখের রূপ রক্ত নয়