শরতের শুভ্রতা
ভাদ্র-আশ্বিন শরৎকালপ্রকৃতিতে আসে,শুভ্র সাদায় নদীর দু’কুলকাশ ছোঁয়ায় হাসে।শরতের সেই আকাশ জুড়েইসাদা মেঘের ভেলা,তারই মাঝেই দিনভর চলেরোদ বৃষ্টি খেলা।পায়ের তলায় যে দূর্বাদলেহাসে মুক্তোকণা,ধরায় আসলে শুভ্র শরৎমনটা আনমনা।
ভাদ্র-আশ্বিন শরৎকালপ্রকৃতিতে আসে,শুভ্র সাদায় নদীর দু’কুলকাশ ছোঁয়ায় হাসে।শরতের সেই আকাশ জুড়েইসাদা মেঘের ভেলা,তারই মাঝেই দিনভর চলেরোদ বৃষ্টি খেলা।পায়ের তলায় যে দূর্বাদলেহাসে মুক্তোকণা,ধরায় আসলে শুভ্র শরৎমনটা আনমনা।
ভাদ্রের বেজায় গরমে সবার উষ্ঠাগত জীবনতপ্ত তনুতে ক্লান্তি বড় কষ্ট সারাক্ষণ।তালের গাছের মস্তক জুড়ে থোকায় থোকায় তালবেজায় রকম গরমের সাথে ধরায় শরৎকাল।দিনের তরুণ রবির দাপট ছারখার চারপাশসকাল সন্ধ্যায় নদীর তীরে দোল খায় সাদা কাশ।দূরের...
ডাকছে খুকি ছুটছে ওইচম্পা বিলের ধারে,শাপলা নাকি ফুটে আছেরতন বলেছে তারে।বিনা,ঝর্ণা,মাধবী,শিউলিশুনে ছুটে আসে,তালের কোন্দা বেয়ে তারাজলের বুকে ভাসে।নীল সাদা আকাশ যেনশরৎ মেয়ের সাজ,শাপলা ভরা চম্পা বিলেকরছে একাই রাজ।
দুই চোখ ভরে দেখি এখননব দিনের স্বপ্নমলিন জীর্ণ থাকবে নাকোহৃদয় হবে প্রসন্ন।কলুষিত এ ধরার মাঝেইনতুনের গান গাইবো,কলঙ্কের দাগ মুছে দিয়েনতুন পৃথিবী গড়বো।নতুন ইচ্ছে দু’চোখ জুড়েসুখের ডানাই উড়বে,আগামী দিনের তরুণ রবিরঙিন সুখেই ভরবে।
বছর ঘুরে শরৎরানী এলো আবার দেশেনীল আকাশে শুভ্র মেঘ যাচ্ছে দেখ ভেসে,বিলের স্বচ্ছ পানিতে ঐ শাপলা ফুল হাসেশরৎরানী স্নিগ্ধ পরশ বুলিয়ে দেয় দূর্বাঘাসে।কাশফুলের ছায়া পরে নদীর নীল জলেশিউলি পদ্ম হিমঝুরি ফোটে গ্রাম অঞ্চলে,শরৎকালে প্রকৃতি...
শহর-গ্রাম জলের তলেসবই নিঃশেষ,অসময়ের বানের জলেভেসে যাচ্ছে দেশ।চিন্তার ভাঁজ চোখে মুখেখারাপ দিন দিন,কষ্টগুলো বুকের মাঝেকরছে চিনচিন।অসহায় মানুষজনেরঅভুক্ত দিন কাটে,থই থই করে চারিপাশফসল নাই মাঠে।