চাঁদ-তারকার প্রেম
চাঁদ দিয়েছিল প্রিয় তারকাকে কথাভেঙে যত শত রুদ্ধতা যথা তথাদেখা হবে কভু সন্ধ্যা ঘনিয়ে রাতেভালোবাসা দেব জমা যত আছেছুঁয়ে দেব হেসে জোছনা জড়ানো হাতে। অবশেষে বহু অলোকবর্ষ শেষেপ্রেম বেদনার ব্যথিত সলিলে ভেসেদ্যুলোকে ছড়ালো পুলকের প্রেম...
চাঁদ দিয়েছিল প্রিয় তারকাকে কথাভেঙে যত শত রুদ্ধতা যথা তথাদেখা হবে কভু সন্ধ্যা ঘনিয়ে রাতেভালোবাসা দেব জমা যত আছেছুঁয়ে দেব হেসে জোছনা জড়ানো হাতে। অবশেষে বহু অলোকবর্ষ শেষেপ্রেম বেদনার ব্যথিত সলিলে ভেসেদ্যুলোকে ছড়ালো পুলকের প্রেম...
মুক্তিযুদ্ধ তোমার কাছে পাঠালাম একটা চিঠিএখন তো উন্নত পৃথিবী, উন্নত দেশরঙিন রঙিন স্বপ্নের ফোয়ারা ছুটছে চারদিকেসকলে নিজের নিজের উন্নতির জন্যদেশের প্রান্তে প্রান্তে শুধু উন্নয়নের বাণী মুক্তিযুদ্ধ তোমার কাছে পাঠালাম একটা চিঠিএখন তো প্রায় সবকিছুই ভুলে...
পঁচিশ মার্চের রাত্রির কথাছাব্বিশ মার্চে স্বাধীনতাযখন মনে পড়ে,ঘুমন্ত ঢের বাঙালির প্রাণরক্তে ওরা করালো স্নানবাংলার মায়ের ঘরে। বীর বাঙালি উঠলো জ্বলেমাঠে ঘাটে জলেস্তলেকরতে তারা যুদ্ধ,পাক-সেনাদের সামনে গিয়েবুকের তাজা রক্ত দিয়েকরলো তাদের রুদ্ধ। দীর্ঘ ন’মাস যুদ্ধ শেষেস্বাধীনতা...
আসছে ফাগুন হাসছে ফুলেগাছের ডালে ডালে,কুহু কুহু ডাকছে কোকিলছন্দ-লয়ের তালে। শিমুল, পলাশ, কৃষ্ণচূড়াফুটছে আগুন মেখে,দৃষ্টি যেন আটকে আছেধানের সবুজ দেখে। মৌমাছিরা মধুর খোঁজেআসছে ফুলের বনে,দখিন হাওয়া বলছে কথানতুন পাতার সনে। হরেক রকম পাখির মেলালাগছে অনেক...
রক্ত কখনো বৃথা যায় নারক্ত এখন ফুলশিমুল পলাশ ডালে ডালেআম্রমুকুল রক্ত কখনো বৃথা যায় নারক্তের বড় জ্বালাভাই হারানোর শোকে আমারফুটেছে বর্ণমালা রক্ত কখনো বৃথা যায় নারক্ত আমার আগুনবাহান্নতে প্রাণ দিয়েছিএকাত্তরে জুলুম কালা আইন আর কালা...
ছোট্ট খুকু সকাল থেকে কি যেন সব ভাবে,খাতা কলম হাতে নিয়ে কোথায় যেন যাবে। রঙিন পেন্সিল তাও নিয়েছে জলের বোতল হাতে,খুকু যাবে একলাতো নয় যাবে মায়ের সাথে। আজকে নাকি শহিদ দিবস স্কুলে সে যাবে,আঁকবে নাকি...