Skip to content

২২শে নভেম্বর, ২০২৪ খ্রিষ্টাব্দ | শুক্রবার | ৭ই অগ্রহায়ণ, ১৪৩১ বঙ্গাব্দ

উড়ালের স্বার্থ

জৈব আশীর্বাদ
গমনের বৃত্তান্ত জানাই ছিল
তবু ছিপছিপে জৈব আলোয়
কাঁঠাল পাতা একমাত্র সত্য, পাগলা ঠোঁটে!
কী অদ্ভুত! কোনো কিছুই এড়ায়নি সে দাঁত
পৃথিবীর সব ভোগ চুষে নিয়ে নির্জাস করেছে মধু
জোড়ায় জোড়ায় বসন্ত জন্মিয়েও হয়নি পিতা
তাহার নামেও সীৎকারের গন্ধ
অথচ, মিষ্টির কারিগরের মৃত্যুদণ্ড হলো
ধর্ষণের অভিযোগে
প্রেমকে কোন ক্রিয়ায় বেঁধে বহুগামী হলো মায়া
মূর্খ হাওয়ায় বটগাছের আশীর্বাদও হারালো চরিত্র
আলোর চশমা জানলোই না
মধু থেকে শরীর খুলে গেলেই শুধু রঙধনু হয়
একমাত্র আকাশই তাই বহুগামী
যদিও তুমি আকাশি ভাইরাসে আক্রান্ত
তবুও একটা বিশালে ডুবদিলে সেটিং হয় সর্বগামী
তৃষ্ণা জুড়ালে সকলেই এক উড়ালের নাইয়র

উড়ালের স্বার্থ
মেঘে মেঘে সেদিন আলিঙ্গন হয়েছিলো কি না চোখে পড়েনি,
যেদিন বলার প্রয়োজন মনে না করে একটা শূন্য এঁকেছিলে
চশমা পড়েই ঘুমাতে বলে তোমার স্বপ্নের রঙ বা ফরিয়াদে লিখতে পারিনা নিবন্ধ
তাইবলে কি পথ ভেঙে এগুতে হবে পথ
স্পর্শ বেঁধে রেখে হাওয়ার সীমায়
তুমি ঢেকে রেখেছিলে সকল তোলপাড়
মিউট রেখে উচ্চাঙ্গ আলো
বুঝে নেওয়ারাও ছিলো নাবালক
আকাশি সংকেতে মেলতে পারেনি আকাশ
তৃষ্ণা তাই ফিক্সড ডিপোজিট করলে
উন্মুক্ত করে সমুদ্র

শেষ দেখার আগের দেখায় বন্ধ করেছিলে লিফটের কার্যক্রম,
দেখার কাজলে বাড়াতে মায়া
ভিতরে থেকেও কতটা গভীর খুঁজেছিলে
কী টুংটাঙে বিন্দুমান অতিক্রম করেছিলো পৃথিবী

তোমার তো কোনো হুল্লোড় ছিল না
কী স্বার্থপর তুমি! বৈশাখটুকুও কেড়ে নিলে
শূন্যের ওজন বাড়িয়ে ফের বাঁধলে জোড়া
নিছক হেলায় ফেলে গেলে বৃষ্টির গুণনীয়
এতিম এতিম খুশবু ছড়িয়ে
তোমাদের কেন চলে যেতেই হলো!

উপসংহারের সংহার
স্বীকৃতিহীন কত দৃশ্য আঁকা হলো উড়ন্ত পিলারে
উপসংহারে থেকে তবু শেষ হলো না ভূমিকা
বাসাবাসির জামিনকে তুমি আশীর্বাদের ভেজা পথই ভাবলে
ছিদ্র হাড়িতে রান্না করে গেলে নবান্ন
পরিবর্তিত ঝলক কতটা গভীর করতে পারে দখলি দ্বীপ! পারে না!
কখনোই সহীহ্ হয় না জোড়া সাক্ষ্য ছাড়া সাক্ষর
আমরা দূষিত রয়ে যাই হুজুরি দাওয়ায়
আগভোর পিঠে হাত বোলায়
রেকর্ড বাজতে থাকে
বিকর্ষণের কারিশমায় আমরা মিলে যাই
অধিক থেকে অধিক সংহারে

ডাউনলোড করুন অনন্যা অ্যাপ