Skip to content

Category: পাঠক কর্নার

বিবর্ণ সময়

বিবর্ণ সময়

বিবর্ণ সময় যেন কচ্ছপের মতোধীরে ধীরে পা ফেলে যায়,চেনার সময় যেন অচেনার ভানধরে উদাসীন অপারগ।সময়ের চোখে অসময়ে জাগ্রত ঘুম,খিটখিটে মেজাজের চাদরে ঢাকা সময়ের অবয়ব।মধুময় সময়ের শরীর ভালো নেইফোনটা ভীষণ খারাপজ্বরে গা পুড়ে যাচ্ছে,মাথা ব্যথা...

ঠিকানা

ঠিকানা

তুমি চলে যাওয়ার পর-জরাজীর্ণ স্মৃতিগুলো পড়ে আছে এলোমেলোসেল্ফের বইগুলো অনাদরে গায়েগতরে মেখেছেহরেক রকম ধুলোবালি।তুমি চলে যাওয়ার পর –রক্তিম ফুলগুলো অকারণে ঝরে গেছেপায়ে পায়ে খেলা করা বিড়ালছানারোজ সকালে অপেক্ষায় থাকে,তোমার মায়ার হাতছানি -খুঁজে ফেরে সারা...

একটু উষ্ণতার খোঁজে…

একটু উষ্ণতার খোঁজে…

একটু উষ্ণতার খোঁজে…সুদূর সাইবেরিয়া থেকে ছুটে আসে বালিহাঁসকিংকর্তব্যবিমূঢ় আমি –কুয়াশার চাদর জড়িয়ে গায়ে মাখি শীতের তীব্রতাআদরে গদগদ হয়ে –কবে একবার বলেছিলে –শীতে পুড়ে যাওয়া ঠোঁট বড্ড ভালোবাসোতামাটে ঠোঁটের অপেক্ষা বড্ড পুড়ায় তোমাকেসেই থেকে অদ্যবধি...

চাঁদ মুখ

চাঁদ মুখ

তোমার মুখ যেন পূর্ণিমা চাঁদযখন মৃদু হাসো উজ্জ্বলতা বাড়েরূপের ঝলকে দু-চোখ জ্বালা করেচোখের কোণে জমে নোনা শিশির।তোমার আলোয় পথ খুঁজিঘরছাড়া দিকভ্রান্ত,,,এক পথিকচাঁদ আলো জোগায় সূর্যের কাছেতোমাকে আলো দেয় মহান সত্তা।

তুমি সেই অনন্যা প্রিয়া

তুমি সেই অনন্যা প্রিয়া

যাকে আমি সাতাশ বছর খুঁজি চোখে চোখে যার ছবিটা আঁকা আছে আমার সাগর বুকে।তুমি সেই অনন্যা প্রিয়া থাকো কোথায় কার ঘরেআজো আমি একা একা দুচোখ ভিজাই অঝোরে। স্বপ্ন দেখাই মনটা মজাই ছুঁয়ে ছিলে দুটো হাতঅনেক কথা...

আগুনের জলরং

আগুনের জলরং

ভালোবাসা নির্জন শব্দের ব্যাকরণ একবার  ছুঁয়ে দিলে জলের  ভিতর জ্বলে ওঠে রাত্রির আগুন নিদ্রিত সুন্দরের দাহ ,বৃষ্টির মুদ্রায় ফোটে অগ্নিফুল অনিদ্রার তীব্র প্রবঞ্চনা তোমার পা’উচ্ছৃঙ্খল বৃষ্টি কামিজের উচ্ছল ঐশ্বর্য  ;নির্জন স্মৃতির ঘ্রাণ আগুনের জলরং ‘হলুদ ডোবানো সন্ধ্যাবেলা ।’