Skip to content

৮ই সেপ্টেম্বর, ২০২৪ খ্রিষ্টাব্দ | রবিবার | ২৪শে ভাদ্র, ১৪৩১ বঙ্গাব্দ

তুরস্কের কাপাদোসিয়ার গুহা হোটেল

গুহার হোটেলের কথা কেউ শুনেছেন? সেই আদিমকালে মানুষ গুহা ছেড়ে সভ্য হওয়ার পর গুহা আমাদের কাছে অনেকটাই অপরিচিত। গুহায় থাকা হোটেলের কথা বললে মনের পর্দায় কি ভেসে ওঠে? অন্ধকার, স্যাঁতস্যাঁতে পাথুরে গুহা।

আপনি জেনে অবাক হবেন তুরস্কের কাপাদোসিয়ায় আছে গুহার হোটেল। হ্যাঁ, ঠিকই ভেবেছেন। এই হোটেলের রুমগুলো পাথুরে। এছাড়া বাদ বাকি সুযোগ সুবিধা আধুনিক হোটেলগুলোকেও হার মানাতে সক্ষম। পুরো পৃথিবীর মানুষ এখানে আসেন আরাম আয়েশ করতে। অনেকে মধুচন্দ্রিমা উদযাপন করতে আসেন।

এমনটাই স্বাভাবিক। তবে নাম দেখে একে কমদামী আবাসন ভাবার কারণ নেই। এখানকার হোটেলের খরচ অনেক বেশি। এই হোটেলগুলো পাথুরে পাহাড় বা ফেইরি চিমনিতে নির্মাণ করা হয়েছে। অতীতে এসকল গুহাতে মানুষ বসবাস করতো। অনেকে এদের হুডু বা পেরিবাজালারস বলে ডাকতো।

প্রায় প্রতিটি হোটেলই পাহাড়ের দেয়ালে নির্মিত। ভেতরে সাধারণ মানের রুম যেমন আছে তেমনই শুধু গুহাতে বানানো রুমেরও দেখা মিলবে। এখন একটি মজার কথা জানানো যাক। বাহির থেকে মনে হতেই পারে পুরো গুহার ভেতর একটা হোটেল। আদপে ব্যাপারটি এমন না।

আধুনিক যেকোনো হোটেলের মতোই এসকল হোটেলেও আছে উন্নত সুযোগ সুবিধা। তাছাড়া এখানকার রুমগুলোতে তুরস্কের ছোঁয়া আছে কিছুটা। ফার্নিচার, দেয়াল থেকে শুরু করে আসবাবপত্রেও যেন তুরস্কেরই দেখা মিলবে। ভেতরে থাকা পাথুরে দেয়াল, আবছা আলো, রঙ বেরঙের কার্পেট এবং ইন্টেরিওরের প্রতি নিখুঁত মনোযোগ আপনাকে আকর্ষণ করবেই।

তবে যা বললাম- এ ধরণের হোটেলের খরচ আকাশচুম্বী। আর যারা বদ্ধ স্থান পছন্দ করেন না তাদের জন্যে এই হোটেল হয়তো এতটাও আকর্ষণীয় হবেনা। তাছাড়া কিছুটা স্যাঁতস্যাঁতে ভাবও কাজ করতে পারে।

সে যাইহোক, তুরস্কে ঘুরতে গেলে এই গুহার হোটেলগুলো অন্তত একবার নিজ চোখে দেখা উচিত। নাহলে মানব স্থাপত্যের প্রতি মুগ্ধতা প্রকাশের একটি সুযোগ হাতছাড়া হয়ে যাবে।

গুহার হোটেলের কথা কেউ শুনেছেন? সেই আদিমকালে মানুষ গুহা ছেড়ে সভ্য হওয়ার পর গুহা আমাদের কাছে অনেকটাই অপরিচিত। গুহায় থাকা হোটেলের কথা বললে মনের পর্দায় কি ভেসে ওঠে? অন্ধকার, স্যাঁতস্যাঁতে পাথুরে গুহা।

আপনি জেনে অবাক হবেন তুরস্কের কাপাদোসিয়ায় আছে গুহার হোটেল। হ্যাঁ, ঠিকই ভেবেছেন। এই হোটেলের রুমগুলো পাথুরে। এছাড়া বাদ বাকি সুযোগ সুবিধা আধুনিক হোটেলগুলোকেও হার মানাতে সক্ষম। পুরো পৃথিবীর মানুষ এখানে আসেন আরাম আয়েশ করতে। অনেকে মধুচন্দ্রিমা উদযাপন করতে আসেন।

এমনটাই স্বাভাবিক। তবে নাম দেখে একে কমদামী আবাসন ভাবার কারণ নেই। এখানকার হোটেলের খরচ অনেক বেশি। এই হোটেলগুলো পাথুরে পাহাড় বা ফেইরি চিমনিতে নির্মাণ করা হয়েছে। অতীতে এসকল গুহাতে মানুষ বসবাস করতো। অনেকে এদের হুডু বা পেরিবাজালারস বলে ডাকতো।

প্রায় প্রতিটি হোটেলই পাহাড়ের দেয়ালে নির্মিত। ভেতরে সাধারণ মানের রুম যেমন আছে তেমনই শুধু গুহাতে বানানো রুমেরও দেখা মিলবে। এখন একটি মজার কথা জানানো যাক। বাহির থেকে মনে হতেই পারে পুরো গুহার ভেতর একটা হোটেল। আদপে ব্যাপারটি এমন না।

আধুনিক যেকোনো হোটেলের মতোই এসকল হোটেলেও আছে উন্নত সুযোগ সুবিধা। তাছাড়া এখানকার রুমগুলোতে তুরস্কের ছোঁয়া আছে কিছুটা। ফার্নিচার, দেয়াল থেকে শুরু করে আসবাবপত্রেও যেন তুরস্কেরই দেখা মিলবে। ভেতরে থাকা পাথুরে দেয়াল, আবছা আলো, রঙ বেরঙের কার্পেট এবং ইন্টেরিওরের প্রতি নিখুঁত মনোযোগ আপনাকে আকর্ষণ করবেই।

তবে যা বললাম- এ ধরণের হোটেলের খরচ আকাশচুম্বী। আর যারা বদ্ধ স্থান পছন্দ করেন না তাদের জন্যে এই হোটেল হয়তো এতটাও আকর্ষণীয় হবেনা। তাছাড়া কিছুটা স্যাঁতস্যাঁতে ভাবও কাজ করতে পারে।

সে যাইহোক, তুরস্কে ঘুরতে গেলে এই গুহার হোটেলগুলো অন্তত একবার নিজ চোখে দেখা উচিত। নাহলে মানব স্থাপত্যের প্রতি মুগ্ধতা প্রকাশের একটি সুযোগ হাতছাড়া হয়ে যাবে।

অনন্যা/এআই

ডাউনলোড করুন অনন্যা অ্যাপ