Skip to content

২রা মে, ২০২৪ খ্রিষ্টাব্দ | বৃহস্পতিবার | ১৯শে বৈশাখ, ১৪৩১ বঙ্গাব্দ

সোনার দামে মিলবে ‘ব্ল্যাক ডায়মন্ড’

সোনার খনি বলতেই দুবাইয়ের নাম যে চট করে মাথায় আসবে তাতে কোন সন্দেহ নেই। দুবাইয়ের সবেতে সোনার এক এক ঝলক দৃষ্টিনন্দনের খোরাক বলা চলে। তবে দুবাইয়ের স্বর্ণ অলংকার নিয়ে নয়,  বরং দুবাইয়ের সোনায় মোড়ানো খাবার নিয়েই আজ বলবো। 

 

দামী খাবারের প্রতিযোগিতায় নামা হলে দুবাই যে প্রথম সারিতে থাকবে তা নিয়ে আশংকা করা যায় না।  কিন্তু কখনো ভেবেছেন কি, ১০০ কি ২০০ টাকা দিয়ে আমরা যে সুস্বাদু আইসক্রিম খাই  দুবাইয়ের সীমানায় তার দাম ৬০০০০ হাজার টাকা। 

 

দুবাইয়ের 'সোনার বিরিয়ানি'র খবর হয়তো অনেকেরই জানা। এবার তার সাথে এলো 'সোনার আইসক্রিম' নাম তার 'ব্ল্যাক ডায়মন্ড'।  মনে প্রশ্ন আসে নিশ্চয়ই কি এমন আছে এই আইসক্রিমে যে তার দাম এত বেশি! 

 

দুবাইয়ের স্কুপি ক্যাফে নামে একটি জনপ্রিয় ক্যাফেতে এই স্পেশাল আইসক্রিমটি পাওয়া যায়। ম্যাডাগাসকর ভ্যানিলা দিয়ে দুবাইয়ের সবথেকে দামী আইসক্রিম তৈরি করা হয়।  তার সাথে ব্যবহার করা হয় ইটালিয়ান ট্রাফলস। এরপরে এটির উপর ব্যবহার করা ইরানি জাফরান।  এবং সব শেষে এই আইসক্রিমের উপর দেওয়া হয় ২৩ ক্যারেট গোল্ড ফ্লেকস।  যা একটি সুস্বাদু আইসক্রিমকে করে তোলে সোনায় মোড়ানো মহামূল্যবান আইসক্রিম।  

শুধু তাই নয়, এই আইসক্রিমটি পরিবেশন করা আরেক জনপ্রিয় ব্যান্ড ভার্সাচির বাটিতে করে।  মুখে লেগে  থাকার মত ভ্যানিলার স্বাদের সাথে মিশে যায় ২৩ ক্যারেট সোনার স্বাদ। 

 

জানা যায়, স্কুপি ক্যাফেতে এই আইসক্রিমের চল শুরু হয় ২০১৫ সাল থেকে। তখন থেকেই এর জনপ্রিয়তা হুঁ হুঁ করে বাড়তে থাকে। এমন আশ্চর্য দামী দামী খাবারের জন্য স্কুপির সুনামও রয়েছে। শুধু আইসক্রিমই নয়,  ২৩ ক্যারেট সোনা দিয়ে তৈরি কাপুচিনো ও গোল্ড বার্গারের মত খাবারও মিলে এই ক্যাফেতে।

 

 

 

ডাউনলোড করুন অনন্যা অ্যাপ