স্বাগত ২০২৩
শুরু হলো গ্রেগরিয়ান নববর্ষ ২০২৩। আর সেই শুভক্ষণে দেশের আকাশে আকাশে উড়েছে হাজার হাজার ফানুস। আতশবাজির আলোতে ঝলমলে হয়ে পড়েছে চারিদিক। ফানুস ও আতশবাজির মাধ্যমে পৃথিবীর মন্দকে বিদায় জানিয়ে নতুন বছরকে স্বাগত জানিয়েছে রাজধানীবাসী।
নতুন বছর বরণ ও পুরনোকে বিদায় জানাতে শনিবার (৩১ ডিসেম্বর) সন্ধ্যা থেকেই রাজধানীসহ দেশের বিভিন্ন প্রান্তে দেখা যায় আতশবাজির উৎসব। সন্ধ্যা গড়িয়ে রাত হতে হতে তা বাড়তে থাকে। ছাদে ছাদে চলে থার্টি ফার্স্ট নাইট ও নববর্ষ বরণের প্রস্তুতি। ঠিক রাত ১২টায় রাতের ঢাকা উজ্জ্বল হয়ে ওঠে আতশবাজি আর ফানুসে।
আতশবাজির শুরুটা চীন থেকেই। নানান অনুষ্ঠানে চীনাদের আতশবাজির ব্যবহার করার প্রমাণ রয়েছে। ধীরে ধীরে আতশবাজি কেন্দ্রিক শিল্পগুলো নানা উৎসবে স্থান পেতে শুরু করে। চীনের মানুষরা বিশ্বাস করতে শুরু করে যে আতশবাজি মন্দ আত্মাকে তাড়িয়ে দিতে এবং ভাগ্য এবং সুখ আনতে সক্ষম। সেই ধারণাকে কেন্দ্র করেই বিশ্বে মূলত আতশবাজির প্রচলন শুরু।
যিশু খ্রিষ্টের জন্ম তারিখ থেকে যে সাল গণনা শুরু হয়েছিল, তা-ই আজ বিশ্ব জুড়ে খ্রিষ্টীয় বর্ষ হিসেবে পরিচিত। তবে ১৫৮২ সালের ২৪ ফেব্রুয়ারি পোপ ত্রয়োদশ গ্রেগোরির আদেশে এই বর্ষপঞ্জির প্রচলন হয়। সে জন্য একে গ্রেগরিয়ান বর্ষপঞ্জিও বলা হয়।
অনন্যা/এআই