তুমি জহ্নুকন্যা তুমি অনন্যা
বর্ষার জলে মায়া তরুতলে ওড়না উড়ায়ে জহ্নুকন্যা হয়ে তুমি এলে!
জলে নিমগ্ন তোমার শরীর করে জলকেলি জলকুন্তল যেন ডানা মেলে!
তৃষ্ণায় প্রাণ যায় তবু দেখি ডান গালে তিল!
গালে পড়ে টোল চোখেতে কাজল হাসি ঝিলমিল!
তুমি জলছবি তুমি জলচল জলকল্লোল চোখে চোখে যার বিদ্যুৎ খেলে!
বাতায়ন পাশে রংধনু হাসে // আহম্মদ হোসেন বাবু
পূর্বের মেঘ পশ্চিমে ধায় বন্ধু আমার রয়েছে যেথায়
বাতায়ন পাশে কালো মেঘ ভাসে কৃষ্ণের বাঁশি বাজে গো সেথায়।
অবিনয়ী হাওয়া শুধু গান গাওয়া
সকাল-সন্ধ্যা ছুঁয়ে ছুঁয়ে যাওয়া।
জলহারা হয়ে তোমার জন্যে বরষার গান গাইবো হেথায়।
মনকাড়া হাসি ছুটে ছুটে আসি // আহম্মদ হোসেন বাবু
লাল চেরি ফুটে আাছে আঙিনার এক কোণে, বাতাসের সাথে ওরা হেলে দোলে হাসে!
মনকাড়া হাসি ছুটে কাছে আসি, অভিমানি গোলাপিটা বলে, শুধু সেই ভালোবাসে?
একবার লালে যাই, দুইবার গোলাপিতে রাখি মুখ
কি যে সুখ! কি যে সুখ! দিনরাত চেরি প্রেমে ভরে বুক!
চেরি বনে মনে মনে কথা বলি তার সনে, তার তরে গাঁথি মালা তার অভিলাষে।
অনন্যা/টিটি