কুরুক্ষেত্র ও রক্তপিপাসু বধ
লাঞ্ছিত হয়েছি কিন্তু বঞ্চিত নই-
যে ভাষার জন্য লড়াই করেছি বারংবার,
লাশ আর রক্তের হোলিখেলা
ভেঙে গুড়িয়ে দিয়েছি শকুনের দরবার।
এদেশে রাম-লক্ষণ দামাল ছেলের বাহুবল
রাবণ তাকে কামান ছুঁড়ে কপালে,
তখনি বিশ্বাস ঘাতকের মুণ্ডপাতে
অবশেষ রক্তগুলো সমুদ্রে চোয়ালে।
লাশ আর লাশ ভেসে যায় রক্তের স্রোত
ভিনদেশী রক্তপিপাসু অমৃত তার;
রক্ত দিয়েছি আরো দিবো করিনি নতশির
প্রস্তুত যুদ্ধে তারুণ্য খেলোয়াড়।
ভিনদেশী শকুনের বেহুঁশতার উন্মাদ
দাঁড়িয়ে কালীদুয়ারে পাঠা বলিদান,
শতকোটি বাঙালি মুক্তি ভক্তি পায়
জাগিয়া ওঠা নারিপোত ধন।