Skip to content

কৈশোর পৃথিবী

কৈশোর পৃথিবী

আট আনার কৈ বড়শি ছিপ ফেলে বসি আছি বুকের সরোবরে! 
বৃত্তাকার চুল্লিতে তখন উনুনে জ্বলে মায়ের হাত, 
দগ্ধ হয় ভাতের পাতিল। 

 

কাদামাটির শরীরে জলজ গন্ধ মেখে উল্লাস করে অর্ধ-উলঙ্গ কিশোর। 
শতবর্ষী বৃক্ষ মাতাল হয়ে বাতাসে রেখে যায় অলৌকিক স্বাক্ষর! 

 

নিশুতি জোনাকির মত
একঝাঁক ডানপিটের মাঝে কিশোরটা ছিল নিঃশব্দে। 
সে শুধু বাঁচতে চেয়েছিলো এখানেই।
একান্তেই——

 

মেঘের গ্রীবা ছোঁয়া জল গড়ায় চোখ পাড়ায়,
নৈশব্দের ঘোর নামে 
কৈশোর পৃথিবীতে।