যা বৃষ্টি ঝরে যা
মেঘ লাগুক আকাশ জুড়েআঁধার কালো মেঘ,ঝমঝমাঝম বৃষ্টি পড়ুকদেখবি তোরা দেখ।নিকষ কালো মেঘের নিচেবৃষ্টি ফোঁটা থাকে,গুড়গুড় মেঘ ডাকে আরবর্ষা আনে ডেকে।বৃষ্টি ভিজে বৃক্ষরাজিপায় অনেক মজা,দিনময় যেন থামিস নাযা বৃষ্টি ঝরে যা।
মেঘ লাগুক আকাশ জুড়েআঁধার কালো মেঘ,ঝমঝমাঝম বৃষ্টি পড়ুকদেখবি তোরা দেখ।নিকষ কালো মেঘের নিচেবৃষ্টি ফোঁটা থাকে,গুড়গুড় মেঘ ডাকে আরবর্ষা আনে ডেকে।বৃষ্টি ভিজে বৃক্ষরাজিপায় অনেক মজা,দিনময় যেন থামিস নাযা বৃষ্টি ঝরে যা।
অবশেষে বৃষ্টি এলো ভিজলো গাছের পাতাশিয়াল মামা ডাক দিয়েছে- ব্যাঙের মাথায় ছাতা।মাঠে ঘাটে জলের পরশ সিক্ত ঘাসের ডগা,নতুন জলে ধানের ক্ষেতে পালক ভিজায় বগা।ফুলের ঠোঁটে ফুটলো হাসি ছুটলো স্রোতধারাআগুন তাপে মরো মরো শ্রান্ত হলো...
ভিখ মাগি দু’হাত তুলে উপরে ঐ স্রষ্টার কাছেভিজিয়ে দাওনা তপ্ত ধরণীর বুকশান্ত করে দাও বিপন্ন জীবনের অস্তিত্ব সংকটনেমে আসুক ধরায় প্রত্যশার সুখ।দু’ফোটা বৃষ্টিতে শস্যকণায় ভরবে পৃথিবীর অন্তরথামবে ঝিঝি আর বাঙের করুণ আর্তিসবুজে শ্যামলে পরিপূর্ণ...
বাড়ির ধারে ঝুপড়ি ঝাড়েখেঁক শিয়ালের ঝাঁক,দৌড়ে পালায় গোহাড় নিচেশুনে কুকুরের ডাক।সন্ধ্যা হলেই বেড়িয়ে পড়েখেঁক শিয়ালের দল,কোথায় আছে হাঁস মুরগীশিকার করি চল।আঁধার রাতের রাজা শিয়ালবুদ্ধি তাদের বেশ,আথালের মুরগী চুরি করেখেয়ে করে শেষ।খেঁক শিয়ালের ডাক শুনেহাঁস...
মরুময় প্রকৃতিতে জীবের অস্তিত্ব সংকটময়শান্ত চাতকের অধীর প্রতীক্ষা তপ্ত গগন পানেকা কা করে তৃষ্ণায় বুকের ছাতি চৌচিরদ্বিগিদিক ছুটে চলা অস্থির দাঁড়কাকের।দু’ফোঁটা জলের প্রার্থনায় নিবিষ্ট হতাশাগ্রস্থ চাষাদিনরাত জলের কামনায় গলা ফাটায় কোলা ব্যাঙহরহর করে পুকুরের...
অভিমান গুলো রয়ে গেছে বুকের বাম পকেটেপ্রতিশ্রুত উজ্জ্বল কথাগুলো বন্দি হয়ে আছেঅভিশপ্ত শতাব্দীর ঝিনুকের খামে।তেল নুনের দুঃখগুলো যতই উঠুক চড়া দামেকষ্ট হলেও সবই কিনে দিতাম তোমারই নামে,নন্দিনী— তুমি ফিরে এসো আবার বাউলমনে।চাটুকার চিবিয়ে জাবর...