Skip to content

২৬শে নভেম্বর, ২০২৪ খ্রিষ্টাব্দ | মঙ্গলবার | ১১ই অগ্রহায়ণ, ১৪৩১ বঙ্গাব্দ

ধোঁয়া

অনেকটা অনপকারী ঘটনার মতো শুরু হয়েছিল। অল্প সময়ের মধ্যে অগ্নিকু-লীর ধোঁয়া পুরো মফস্বল শহর আচ্ছন্ন করে ফেলেছিল। 
ভোর চারটায় চৌধুরী ইন্তেকাল করেন। সকাল সাতটা পর্যন্ত চৌধুরানী গভীর শোকে কান্নাকাটি করেছেন। একসময় তিনি নিজেকে সংযত করে মানসিক শক্তি ফিরে পেয়েছেন। চৌধুরানী প্রথম যে ব্যক্তির জন্য খবর দিয়ে লোক পাঠিয়েছিলেন, তিনি ছিলেন মোল্লা খায়রুদ্দীন।
কাজের লোককে সতর্ক করে বলা হয়েছিল, সে যেন কিছুতেই মোল্লাকে চৌধুরী সম্পর্কে কোনো কথা না বলে। মোল্লাকে উঠোন দেখিয়ে কাজের লোক চলে যায়। চৌধুরানী এসে মোল্লাকে পথ দেখিয়ে উপরের তলায় চৌধুরীর শোবার ঘরে নিয়ে যান। শোবার ঘরের মেঝেতে চৌধুরীর মৃতদেহ পড়ে আছে। চৌধুরীর মুখ দেখতে সুশ্রী, কিন্তু দুই টুকরা সাদা কাপড়ের ফাঁকে তাঁর ফ্যাকাসে মুখের শুভ্র ভ্রƒ, দাড়ি এবং লম্বা চুল মানিয়েছে। তবে সারা মুখের উপর প্রশান্তির ছায়া ফুটে উঠেছে।

ডাউনলোড করুন অনন্যা অ্যাপ