দুই মাসে ২০০ ধর্ষকের ঘুম হারাম করেন ফাতিমা!

পাঞ্জাব প্রদেশের পাকপাত্তান জেলার স্টেশন হাউস অফিসার (এসএইচও) বা সাব–ইন্সপেক্টর হিসেবে নিয়োগ পাওয়া প্রথম নারী ।
কন্যাশিশুদের ধর্ষণ অথবা যৌন নিপীড়নের ঘটনাগুলো স্বাভাবিকভাবে নিতে পারেন না তিনি। সব সময় ক্ষুব্ধ হতেন। কিন্তু এই পেশায় আসার আগে তেমনভাবে কিছুই করার ছিল না তার। তবে এই পেশায় যোগদানের কিছুদিনের মধ্যেই তিনি তার কর্তব্য প্রমাণ করেন।
ফাতিমার এমন সাফল্য চারদিকে আলোচনার ঝড় তুলে ২০২০ এর গোঁড়ার দিকে। বিবিসিসহ বেশ কয়েকটি আন্তর্জাতিক গণমাধ্যম তার সাক্ষাৎকার প্রকাশ করে তখন। সে সময়ে বিভিন্ন সাক্ষাতকারে ফাতিমা বলেন, নাবালিকাদের প্রতি তার দেশের পুরুষদের যে আচরণ সেটি তিনি কখনোই মানতে পারেননি। ভেতরে ভেতরে বিষয়টি নিয়ে তার একটি ক্ষোভ ছিল। সেই ক্ষোভ উগরে দেন চাকরি পাওয়ার পর।
তার এই অবদানের কারণে বিশ্বজুড়ে আলোচনায় আসেন তিনি৷ এসব পেশায় নারীদের অংশগ্রহণ আরও বাড়লে ধর্ষণের মতো অপরাধ দ্রুত নিয়ন্ত্রণে আসবে বলেও মনে করেন অনেকে।