Skip to content

অপরাজেয় এক রানীর গল্প

অপরাজেয় এক রানীর গল্প

সে খেলাটির উৎপত্তি ভারতবর্ষেই ষষ্ঠ শতককের গোড়ায়। 

 

আসলে তো বাঁচা চৌষট্টি খোপে, সাদা কালোর খেলায়।

,

নৌকা তরতরিয়ে এগোচ্ছে, মন্ত্রী চোখ রাঙাচ্ছে ইচ্ছেমতো

চক্রবূহে নাভিশ্বাস।

,

কিস্তি।।। 

অপরাজেয় এক রানীর গল্প

 

কমনওয়েলথ ও বিশ্ব গিনিজ বুকে অন্তর্ভুক্ত হয়েছে তাঁর নাম।

যে নামেই আজ তাকে দুনিয়া শ্রদ্ধাভরে সম্মোধন করে।

অপরাজেয় এক রানীর গল্প

 

এবারে কুমিল্লা ফয়জুন্নেসা গার্লস হাই স্কুলে চতুর্থ শ্রেণিতে ভর্তি হন এবং পরবর্তীতে রাজশাহীর আরো একটি বিদ্যালয় ঘুরে সিলেট বালিকা বিদ্যালয় থেকে ১৯৬০ সালে মাধ্যমিক সম্পন্ন করেন।

এরই মাঝে মাধ্যমিকের গন্ডি না পেরুতেই মাত্র পনের বছর বয়সে তৎকালীন নৌ কর্মকর্তা মোহাম্মদ আবদুল হামিদের সঙ্গে বিয়ে হয় তাঁর। যদিও এই পরিণয় তাঁর জীবনে আর্শীবাদ হয়েই এসেছিলো। মোহাম্মদ আবদুল হামিদ ছিলেন তৎকালীন পাকিস্তান সামরিক বাহিনীর একজন খ্যাতনামা সাঁতারু এবং বাংলাদেশ হ্যান্ডবল ফেডারেশনের সভাপতি। ক্রীড়াঙ্গনে স্বামীর এই পদচারণাও তাঁর ক্রীড়া জীবনের সূচনায় সহায়ক ছিলো।

কোল জুড়ে চার সন্তান। প্রথমবারেই নবদিগন্ত সংসদের এস এ মহসিন স্মৃতি দাবা প্রতিযোগিতায় চ্যাম্পিয়নশীপ অর্জনের মধ্য দিয়ে শুরু হয় তাঁর বর্ণিল দাবাড়ু জীবন। এ সাফল্য তাকে অনুপ্রেরণা এবং উৎসাহ জোগায়। কঠোর অনুশীলনে নিজেকে প্রস্তুত করে তোলেন তিনি। এক হাতে সামলেছেন সংসার সেই সাথে ঘোড়ার আড়াই চালটাও আঙুলের ডগায় তুলে নিতে ভুলে যাননি।  

‘ন ডরাই’ ও রাজ সুনেরাহর খুনসুটি || শরিফুল রাজ || সুনেরা বিনতে কামাল || Anannya Adda.Razz & Suneira.

 

১৯৮৬ সাল এবং ১৯৯২ সালে পর পর তিনবার চ্যাম্পিয়ন হন।

খেতাব অর্জন করেন এবং ১৯৮৫ সালে তিনি ফিদে আন্তর্জাতিক মহিলা মাস্টার খেতাব পান।

। তিনি শুধু একজন সফল দাবাড়ূ-ই নন, একজন সফল মা ও। তাঁর দুই পুত্র বাংলাদেশের ক্রীড়াঙ্গনের এক এক জন উজ্জ্বল নক্ষত্র।

হয়ে উঠেছেন সকলের অনুপ্রেরণার গল্প।