অ্যাজমা থাকুক নিয়ন্ত্রণে
অ্যাজমার সমস্যা মানেই নিয়মিত ঔষধ, ইনহেলার ইত্যাদি৷ কিন্তু অ্যাজমা মানেই শুধু ওষুধ তা কিন্তু নয়। কিছু প্রাকৃতিকউপায়েও অ্যাজমার সমস্যা নিয়ন্ত্রণে রাখা সম্ভব। সেটা কিভাবে? চলুন দেখে নেই:
এসপ্রেসো কফি
কাশি আর শ্বাসকষ্টের সময়েই হাতে নিন এসপ্রেসো কফি। হালকা ক্যাফেইনযুক্ত যেকোনো পানীয় এসময় কাজে আসে৷ তাই শুধুইনহেলারের খোঁজ না করে আশেপাশে কফির ব্যবস্থাও রাখতে পারেন।
স্ট্রেস কমান
স্ট্রেস হলেই দেহের পেশিগুলো আড়ষ্ট হতে শুরু করে। এহেন অবস্থায় বরং বুকের পেশিতে চাপ পড়ে। তাই মেডিটেশন বাযোগাসনের অভ্যাস গড়ে তুলুন। স্ট্রেস কমানোর প্রয়োজনীয় অভ্যাসগুলো গড়ে তুলুন।
আদা কিংবা রসুন
জীবন একটু মশলাদার অ্যাজমার সময়েও করা সম্ভব। আদা কিংবা রসুনে প্রদাহ দূরকরণের উপাদান পাওয়া যায়। আপনিচাইলে তরকারিতে এই মশলার ব্যবহার বাড়াতে পারেন। আবার চাইলে পানিতে সেদ্ধ করে গরম চায়ের মতো পান করতে পারেন।
সচল থাকুন
ব্যায়ামের মাধ্যমে ফুসফুসের শক্তি বাড়ান৷ সবসময় হাটাহাটি করুন। বিরতি নিয়ে নিয়ে হাঁটার অভ্যাস করেন। বিশেষত শীতেরসময়ে আপনার এই সুযোগ বেশি হয়। শীতে তাই নিজেকে ব্যস্ত রাখুন। তবে নাক আর কান ঢেকে রাখবেন অবশ্যই।
রোদ পোহান
মূলত ভিটামিন ডি এর অভাব থাকলে অ্যাজমার সমস্যাও বাড়ে৷ তাই নিয়মিত সকালের কাঁচা রোদে বের হোন। ছোট মাছ, দুধ ওডিম খান। তবে রোদে বের হলে সানস্ক্রিন ব্যবহার করতে ভুলবেন না।
অ্যালার্জি থেকে সাবধান
আপনার কিসে অ্যালার্জি হয় সে বিষয়ে ধারণা আছে তো? বিভিন্ন খাবার বা ধূলোবালির পরিস্থিতিতে অনেকেই শ্বাসকষ্টেভোগেন। তাই অ্যালার্জির মাত্রা সম্পর্কে সচেতন হোন।
ঘন শ্বাস নিন
কিছু ব্যায়াম ফুসফুস শক্তিশালী করতে সাহায্য করে৷ তারমধ্যে ঘন শ্বাস নেওয়ার অভ্যাস একটি।