Skip to content

২রা মে, ২০২৪ খ্রিষ্টাব্দ | বৃহস্পতিবার | ১৯শে বৈশাখ, ১৪৩১ বঙ্গাব্দ

পৃথিবীর জনসংখ্যার চেয়েও বেশি ভিউ ‘বেবি শার্ক’-এর

মাত্র ২ মিনিট ১৭ সেকেন্ড দৈর্ঘ্যের গানটি মাতিয়ে তুলেছে গোটা বিশ্বকে। প্রায় অর্থহীন এই শিশুতোষ ছড়াগান পাল্লা দিয়েছে পৃথিবীর নামীদামী শিল্পী, মিউজিক কম্পোজার, কিংবা প্রযোজনা প্রতিষ্ঠানের সঙ্গে। বেবি শার্ক' নামের শিশুতোষ এই গানটির ভিউ ছাড়য়ে গেছে সারা বিশ্বের জনসংখ্যাকেও।

 

২০২০ সালে নভেম্বর মাসে ইউটিউবের সবচেয়ে বেশিবার দেখা ভিডিও হিসেবে স্বীকৃতি পেয়েছে ‘বেবি শার্ক’। ২০২১ সালের মাঝামাঝি সময়ে এসে গানটির ‘ভিউ’ দাঁড়িয়েছে প্রায় ৮৭০ কোটি। ৭৩০ কোটি ভিউ নিয়ে দ্বিতীয় অবস্থানে আছে লুইস ফনসি ও ড্যাডি ইয়াঙ্কির গান ‘দেসপাসিতো’।

 

কিন্তু গানটির মূল রচয়িতা কে, কেউ জানে না। অনেকটা আমাদের দেশের ‘আকাশ থেকে নেমে এল ছোট্ট একটি প্লেন, সেই প্লেনে বসা ছিল লাল টুকটুক মেম’–এর মতো।

 

বাচ্চারা খেলাচ্ছলে এই গান গায়, কিন্তু এর উৎপত্তি জানা নেই। ধারণা করা হয়, ১৯৭০–এর দশকে যুক্তরাষ্ট্রের এক গ্রীষ্মকালীন ক্যাম্প থেকে মুখে মুখে ‘বেবি শার্ক’ গানটি ছড়িয়েছিল। আবার কেউ বলেন, ১৯৭৫ সালে স্টিভেন স্পিলবার্গের জ’স ছবিটি যখন তুমুল আলোড়ন তুলল, তখন ‘বেবি শার্ক’–এর জন্ম। অনলাইনের দুনিয়ায় গানটি প্রথম পাওয়া যায় ২০০৭ সালে। ইউটিউবে জার্মান ভাষায় বেবি শার্ক গেয়ে আপলোড করেছিলেন এক নারী। 

 

পরবর্তীতে পিংকফং বেবি শার্ক গানটির একটি অ্যানিমেশন-ভিত্তিক সংস্করণ ইউটিউবে আপলোড করেছিল ২০১৫ সালের শুরুতে। পরের বছর ২০১৬ সালের পর থেকে প্রতি মুহূর্তে বাড়তে থাকে গানটির ভিউ। মাত্র পাঁচ বছরেই ভিউ ছাড়িয়ে যায় গোটা বিশ্বের জনসংখ্যাকেও।

 

 

ডাউনলোড করুন অনন্যা অ্যাপ