Category: পাঠক কর্নার

আমাদের গ্রামখানি সবুজের ঘরনদী বয় কুলকুল উছল অঝর!শহরের ছোঁয়া আছে এখন গায়েঝিরিঝিরি সুখ ছোঁয়া দখিন বায়ে!হলুদ ধানের মাঠ সাজ সাজ রবপাখিদের ডাকাডাকি মৃদু কলরব!ছোট বড় শাঁখে দোলে কাঁচা পাকা আমঅপরূপা সুন্দরী আমাদের গ্রাম!কৃষকের ভালোলাগা...

বাতাবী লেবুর বনেপড়ে যায় সাড়া,কৃষ্ণচূড়া পলাশেরাআজ দিশেহারা!যখন হয়েছে দেখাএই রাতে একা;আরো কিছুক্ষণ থাকো;মুছুক আঁধার রেখা।তোমার আবেশে যেনলাগে আরো সাধ;চলে গেলে ডুবে যাবেপঞ্চমীর চাঁদ!

এসো আবারসোনালি ধান ক্ষেতে জন মজুরের মাঠে বাউলের সাথেরোদ্দুর মাখারুপালি,মেঠো পথে পথে ছেনি হাতুড়ির ঠুকঠাকঢাকী পাড়ায়, ঢুম ঢাকজেলের মুখে, হাসি ফোটেঅবিস্মরণীয় দিনগুজরাণ শেষে, রিক্তআমার যন্তন্না দেখো, কালে কালেকেমন শিল্প হয়ে ওঠে

সাহিত্য জগতের রবিযিনি বিশ্বকবি,হৃদ-মাঝারে আজও ভাসেতাঁরই প্রতিচ্ছবি।পুস্তকে তাঁর লেখা পড়েঅর্জন করছি জ্ঞান,সমাজ কুসংস্কার দূর করায়তাঁর আছে অবদান।সাহিত্যের সকল শাখাতেতিনি ছিলেন দক্ষ,মানুষকে সাহিত্যের জ্ঞানদানছিলো তাঁর লক্ষ্য।গীতাঞ্জলি লিখে তিনিসাহিত্যে নোবেল পান,বাংলা সাহিত্যকে বিশ্বেবাড়ান অতি সম্মান।

আমার যত আঁধার কালরং হয়ে যাক ভালবাসার আভায়,বেদনার পাথরসব যাক সরে বহুদূরযা আমাকে অবচেতনে কাঁদায়।খুশির বনে উতল হাওয়ারগা ভেঁজাবো বৃষ্টিতে,মন নাচেরে ধিনাক ধিনাকনতুন গানের সৃষ্টিতে।আকাশ আমার বিশাল পাওয়ানদী ছুটে কার পানে,দিকবিদিকে খুশির জোয়ারভালবাসায় মন...

সবুজ ধানে লেগে গেছেপাকা সোনার রঙ,সোনায় ভরা মাঠ দেখেখুশি চাষির মন।মাঠে মাঠে ব্যস্ত চাষিসোনা ধান কাটতে,রোদ জলে পরোয়া নাইশুধু জানে খাটতে।সহসাই আসতে পারেঝড় বৃষ্টি খেলা,খুব জোরে হাত চালায়গত করে না বেলা